
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় রিভিউ
সবুজে ঘেরা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। অনেক ছাত্রছাত্রীর কাছে স্বপ্নের আরেক নাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সংক্ষেপে জাবি। বিদ্যাপীঠটি নিজের রূপের মাধ্যমেই কেড়েছে বহু ছাত্রছাত্রীদের হৃদয়। তাই তো জাবির আরেক নাম জানবিবি।

Entrance
অবস্থান ও পরিচিতি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি অন্যতম এবং একমাত্র পূর্ণাঙ্গ আবাসিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকার অদূরে সাভার এলাকায় প্রায় ৬৯৭.৫৬ একর এলাকা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসটির উত্তরে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, উত্তর-পূর্বে সাভার সেনানিবাস, দক্ষিণে বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং পূর্বে একটি বৃহৎ দুগ্ধ উৎপাদন খামার (ডেইরি ফার্ম) দ্বারা পরিবেষ্টিত। বিশ্ববিদ্যালয়টির শ্যামল পরিবেশ এবং জীববৈচিত্র্য অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর। বিশ্ববিদ্যালয়ের অসংখ্য জলাশয় একে পরিযায়ী পাখির অভয়ারণ্য হিসেবে গড়ে তুলেছে যার ফলে এটি পাখি পর্যবেক্ষকদের এক পছন্দের জায়গা।
বিশ্ববিদ্যালয়টি ১৯৭০ সালে জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। সম্পূর্ণরূপে এর কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৭২ সালে এবং ১৯৭৩ সালে এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। প্রথম ব্যাচে অর্থনীতি, ভূগোল, গণিত এবং পরিসংখ্যান এই চারটি বিভাগের ১৫০ জন ছাত্রছাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করে সবুজে ঘেরা জাবি।

Campus
অনুষদসমূহ
বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬ টি অনুষদের অধীনে ৩৫ টি বিভাগ রয়েছে।
এগুলো হল:
গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদ:
১. গণিত বিভাগ
২. পরিসংখ্যান বিভাগ
৩. রসায়ন বিভাগ
৪. পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ
৫. ভূতাত্বিক বিজ্ঞান বিভাগ
৬. কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
৭. পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ
সমাজবিজ্ঞান অনুষদ:
১. অর্থনীতি বিভাগ
২. ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ
৩. সরকার ও রাজনীতি বিভাগ
৪. নৃবিজ্ঞান বিভাগ
৫. নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ
৬. লোকপ্রশাসন বিভাগ
কলা ও মানবিকী অনুষদ:
১. বাংলা বিভাগ
২. ইংরেজি বিভাগ
৩. ইতিহাস বিভাগ
৪. দর্শন বিভাগ
৫. নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ
৬. প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ
৭. আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ
৮. জার্নালিজম এন্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ
৯. চারুকলা বিভাগ
জীববিজ্ঞান বিষয়ক অনুষদ:
১. উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ
২. প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
৩. ফার্মেসী বিভাগ
৪. প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ
৫. মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ
৬. বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
৭. পাবলিক হেলথ্ এন্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগ
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ:
১. ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগ
২. মার্কেটিং বিভাগ
৩. একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ
৪. ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ
আইন অনুষদ:
১. আইন ও বিচার বিভাগ

Department of Physics
ইন্সটিটিউটসমূহ
১. ব্যবসায় প্রশাসন ইন্সটিটিউট (আইবিএ)
২. ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি)
৩. ইনস্টিটিউট অব রিমোট সেনসিং
৪. বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট

Muktomoncho
ফ্যাসিলিটি
ল্যাব সুবিধা ও গবেষণার সুযোগ:
জাবিতে রয়েছে পর্যাপ্ত ল্যাব সুবিধা ও গবেষণার নানা যন্ত্রপাতি। জ্ঞান পিপাসু ছাত্রছাত্রী আর শিক্ষকদের গবেষণার জন্য রয়েছে বৃহৎলাইব্রেরী ও গবেষণাগার। আরও রয়েছে:
– ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র
– ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষনা কেন্দ্র
– ইন্টারনেট ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র
– সেন্টার অব এক্সিলেনস ইন টিচিং অ্যান্ড লার্নিং
চিকিৎসা সেবার জন্য রয়েছে একটি মেডিকেল সেন্টার।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য:
জাবি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। এখানের ক্যাম্পাস যে শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর তাই নয়, এখানে আড্ডা জমে অতিথি পাখির। পৃথিবীর অন্যতম বড় প্রজাপতি মেলা হয় এখানে। প্রতি বছর শীতে পাখি মেলা ক্যাম্পাসের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক গুরুত্ব বাড়িয়ে দেয় অনেকখানি।

Guest Birds
শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সম্পর্ক:
জাবিই সম্ভবত বাংলাদেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে শিক্ষকদের সাথে শিক্ষার্থীদের আন্তরিক সম্পর্ক বিদ্যমান। এখানে ছাত্র-ছাত্রীরা শিক্ষকদের অভিভাবকই ভাবেন। আর শিক্ষকরাও ছাত্রদের সন্তানের মতই ভাবেন। এখানে কেউ অসুস্থ হলে তার চিকিত্সার খরচ বহন করতে পুরো ক্যাম্পাস একসাথে উঠে পড়ে লাগে। জাবি সতীর্থকে বাঁচানোর জন্য দিন রাত পরিশ্রম করে খাটতে থাকে সকলে। এখানে ফিল্ম ফেসটিভ্যাল করা হয় বন্যায় আক্রান্ত কিংবা শীতার্তদের অর্থ প্রদানের লক্ষে। গরীব পিতামাতার সন্তানের চিকিত্সায় অর্থ তুলতেও মুভি দেখাতে হয়।
জাবিতে শিক্ষার্থীদের জন্যও রয়েছে বাসের সুবিধা। এছাড়াও শিক্ষকমন্ডলীর জন্যও বাসের ব্যবস্থা আছে।

Transport
জাবির সিনিয়র আর জুনিয়রের মধ্যে গভীর সম্পর্ক বিদ্যমান। এইখানে শিক্ষার্থীদের একটি সমন্বিত আইডেনটিটি আছে। সেটি হচ্ছে তার আবর্তন বা ব্যাচ। এখন পর্যন্ত ১ থেকে ৪৮ পর্যন্ত মোটা ৪৮ টি আবর্তন রয়েছে। ধর, কেউ বান্দরবান ট্যুরে গেল। সেখানে দায়িত্ত্বরত এএসপি সাবেক জাবি শিক্ষার্থী। তিনি যদি জানেন যে জাবির কেউ এসেছে শত কাজ ফেলে চলে আসবেন এবং দুজনে এমনভাবে কথা বলবেন যেন তারা বহুকালের পরিচিত দুই ভাই। এই যে জাবিয়ানদের হৃদ্যতা এটা মনে হয় স্রষ্টাপ্রদত্ত এবং এটি আবর্তন পরম্পরায় অক্ষুণ্ন রয়েছে।

Mir Mosharraf Hossain Hall
আবাসিক হলসমূহ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের অন্যতম আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট হল সংখ্যা ১৬টি, এর মধ্যে ছাত্রদের জন্য ৮টি এবং ছাত্রীদের জন্য ৮টি হল রয়েছে এবং কিছু হল নির্মাণাধীন রয়েছে।
হলগুলো:
১. আল বেরুনী হল
২. মীর মশাররফ হোসেন হল
৩. শহীদ সালাম-বরকত হল
৪. আ. ফ. ম. কামালউদ্দিন হল
৫. মওলানা ভাসানী হল
৬. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল
৭. ফজিলাতুন্নেসা হল
৮. নওয়াব ফয়জুননেসা হল
৯. প্রীতিলতা হল
১০. জাহানারা ইমাম হল
১১. বেগম খালেদা জিয়া হল
১২. শহীদ রফিক-জব্বার হল
১৩. শেখ হাসিনা হল
১৪. বেগম সুফিয়া কামাল হল
১৫. বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেসা হল
১৬. বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হল
এছাড়া প্রতিটি হলেই রয়েছে ডাইনিং হল, ইনডোর গেমিং এর সুবিধা, আলাদা রিডিং রুম, বিনোদনের জন্য রয়েছে টিভি রুম এবং ওয়াইফাই এর সুব্যবস্থা।

Bangabandhu Sheikh Mujibor Rahman Hall
ক্যাম্পাস লাইফ
জাবির ক্যাম্পাস লাইফ তার নিজস্ব রূপের মতোই বৈচিত্র্যময় এবং আনন্দে ভরপুর। সিনিয়র জুনিয়রের মতো অটুট, সম্মান, শ্রদ্ধা আর স্নেহের সম্পর্কে মুখরিত থাকে জাবির প্রতিটি আঙিনা। প্রতি বছরই নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করার জন্য জানবিবি সেজে ওঠে নব বধূর মতো করে। সেই সাথে নতুনদের আপন করে নেন বড় ভাইয়া আর আপুরা। নবীনদের পদচারণায় মুখরিত হয় জাবি।
জাবিতেই অঙ্কিত হয়েছে দেশের সবচেয়ে বড় আলপনা।
প্রতি বছরেই শ্রদ্ধার সাথে পালিত হয় শহীদ দিবস, স্বাধীনতা দিবস এবং বিজয় দিবস। পহেলা বৈশাখ উদযাপন, জাবি দিবস পালন,বসন্ত উৎসব ,হিম উৎসব ,পিঠা উৎসব পালন করা হয় আনন্দের সাথে। পাশাপাশি বিভাগীয় আয়োজন, ট্যুর, কনসার্ট, আন্তঃপ্রতিযোগীতা প্রভৃতি তো থাকছেই।
জাবিতে রয়েছে ১৫০০ লোকের ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন অডিটোরিয়াম রুম যেখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনার সুব্যবস্থা রয়েছে।
এছাড়া আছে ছাত্র শিক্ষক মিলনায়তন যা সংক্ষেপে টিএসসি নামে পরিচিত।
জাবির কেন্দ্রীয় ক্যাফেটারিয়ায় রয়েছে সুলভমূল্যে খাবারের ব্যবস্থা যার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রয়েছে ২৯ জন স্টাফ।আর সাথে খাবারের জন্য বিখ্যাত জাবির বটতলা তো আছেই।

Pahela Boishakh
ভাস্কর্য
শহীদ মিনার
এর স্থপতি রবিউল হুসাইন।১৯৫২ সালের ভাষা-আন্দোলনের ও ১৯৭১সালের মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক হিসাবে নির্মিত এই ৫২ ফুট ব্যাস ও ৭১ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনারটি জাবিতেই অবস্থিত। এর রয়েছে ৮টি সিঁড়ি ও ৩টি স্তম্ভ ।

Shaheed Minar
সংশপ্তক
বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের সামনে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য সংশপ্তক। এই ভাস্কর্যে এক পা ও এক হাত হারিয়েও এক সংশপ্তক মুক্তিযোদ্ধা বিজয়ের হাতিয়ার উর্ধে তুলে ধরেছেন। এর স্থপতি হামিদুজ্জামান খান।
অমর একুশ
সমাজবিজ্ঞান ভবনের সামনে এবং ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের সাথেই রয়েছে ভাষা আন্দোলনের স্মরণে ভাস্কর্য অমর একুশ। এর স্থপতি শিল্পী জাহানারা পারভীন।
এছাড়াও রয়েছে কবির স্মরণি, মুন্নী স্মরণি, জুবায়ের স্মরণি এবং স্বপ্না স্মরণি।

Sculpture
সংগঠন
বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সংগঠন রয়েছেঃ
বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ:
– বাংলাদেশও ওপেন সায়েন্স অর্গানাইজেশন
– জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সায়েন্স ক্লাব
– জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পদার্থবিজ্ঞান ক্লাব
– ই-বাণিজ্য ও উদ্যোক্তা সংগঠন
সাংস্কৃতিক:
উল্লেখযোগ্য সাংস্কৃতিক সংগঠনের মধ্যে রয়েছে জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, ধ্বনি, চলচ্চিত্র আন্দোলন, জলসিঁড়ি, জহির রায়হান চলচ্চিত্র সংসদ, আনন্দন, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, জাহাঙ্গীরনগর ফটোগ্রাফিক সোসাইটি, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাব, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ডিবেট অর্গানাইজেশন, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি, উত্থানপাঠ, প্রপদ, জাহাঙ্গীরনগর স্টুডেন্টস ফিল্ম সোসাইটি, কহনকথা, অস্তিত্ব প্রভৃতি।
জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোট:
এই জোটে ১২টি সংগঠন রয়েছে: জলসিঁড়ি, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, ধ্বনি, চলচ্চিত্র আন্দোলন, জহির রায়হান চলচ্চিত্র সংসদ, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ডিবেট অর্গানাইজেশন, আনন্দন, জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি।
এছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সেবামূলক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনও কাজ করে।
ভর্তি পরীক্ষা
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা বলতে গেলে যুদ্ধক্ষেত্রের মতো কেননা সেকেন্ড টাইম পরীক্ষা চালু রয়েছে। জাবির ভর্তি পরীক্ষা সাধারণত অক্টোবর ও নভেম্বরের মধ্যেই হয়ে থাকে। মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা । এর মধ্যে থেকে ২০ নম্বর গনণা করা হয় জিপিএ থেকে। আর মূল ভর্তি পরীক্ষা হয় ৮০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে। পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত সময় মোট ৫৫ মিনিট। যেহেতু প্রতিটি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অনেক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে এবং পরীক্ষা ক্যাম্পাসেই অনুষ্ঠিত হয়, তাই সব ইউনিটের পরীক্ষা কয়েকটি শিফটে অনুষ্ঠিত হয়। তবে একটি মজার বিষয় হচ্ছে জাবির প্রতিটি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় একটি কমন বিষয় থেকে প্রশ্ন আসে আর তা হচ্ছে বুদ্ধিমত্তা।
শেষ কথা
যদি তোমার স্বপ্ন হয়ে থাকে ভালোবাসার জাবি, যদি স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাও।
আর দেরি নয় শুরু করে দাও পড়াশোনা। কাল থেকে নয় এই মুহুর্ত থেকেই শুরু কর স্বপ্ন পূরণের যাত্রা কারণ সময় কারও জন্য অপেক্ষা করে না।